গ্রামের পুরোনো বটগাছটা কত শত বর্ষ পেরিয়ে এসেছে, তা কেউ জানে না। দুপুরবেলা গরমের তাপে ক্লান্ত পথিকরা এসে বসে এখানে, একটু জিরিয়ে নেয়। বটগাছের শিকড় যেন মাটির গভীরে শুধু টিকেই থাকেনি, মানুষের স্মৃতির সাথেও গেঁথে আছে। একদিন বৃদ্ধ রমেশ কাকু বলেছিলেন, “এই গাছের ছায়ায় বসে আমি কত গল্প শুনেছি দাদার কাছ থেকে!” সময় বদলেছে, মানুষ বদলেছে, কিন্তু বটগাছ তার ছায়া ছড়িয়েই চলেছে, নির্বাক সাক্ষী হয়ে।